বর্তমানে সময়ে কৃষিকাজ থেকে শুরু করে শিক্ষা ব্যবস্থা পর্যন্ত প্রায় সকল ক্ষেত্রেই রয়েছে বিজ্ঞানের প্রয়োগ। সমগ্র বিশ্বের কৃষি ক্ষেত্রে উন্নয়নে অবদান রাখছে বিজ্ঞানের বিভিন্ন প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন। আর এই বিষয় সম্পর্কে শিক্ষা ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরার জন্যই বিভিন্ন পরীক্ষায় “কৃষি কাজে বিজ্ঞান রচনা” টি লিখতে দেওয়া হয়।
তাই প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য এই আর্টিকেলে কৃষি কাজে বিজ্ঞান রচনা -টি উপযুক্ত ও আধুনিক তথ্য তুলে ধরে লিখে দেওয়া হলো।
“কৃষি কাজে বিজ্ঞান”
ভূমিকা:
কৃষি আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষদের প্রধান আয়ের উৎস। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক মানুষের কর্মসংস্থানের উৎস এই কৃষিকাজ। আধুনিককালে এসে কৃষিকাজে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আর এই আধুনিক পৃথিবী প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমেই বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশও।
উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন:
কৃষিকাজে বিজ্ঞান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন কৃষকদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। বিজ্ঞানীদের গবেষণার ফলে নতুন ধরনের ধান, গম, ভুট্টা, বিভিন্ন সবজি, বারোমাসি সবজি ইত্যাদি উদ্ভাবিত হয়েছে। এগুলো কম সময় ও কম পরিশ্রমে বেশি ফলন দেয়। আধুনিক বিজ্ঞানের প্রসারে উদ্ভাবিত এই জাতগুলো প্রতিকূল পরিবেশে (যেমন: খরা, লবণাক্ততা বা রোগবালাইয়ের বিরুদ্ধে) টিকে থাকতে পারে এবং এগুলোর প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি হয়। প্রতিরোধ ক্ষমতা রাখে, ফলে কৃষকরা সহজে ভালো ফলন পায়। এসকল জাত উদ্ভাবন কৃষিকে আরও লাভজনক করে তুলছে।
আধুনিক সেচ ব্যবস্থাপনা:
সেচ ব্যবস্থাপনা কৃষিকাজের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। জলবায়ুর পরিবর্তন এবং অতিরিক্ত বৃষ্টি বা খরা ইত্যাদি কারণে সেচ ব্যবস্থার উন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এক্ষেত্রে আধুনিক সেচ প্রযুক্তি, যেমন- ড্রিপ সেচ, স্প্রিংকলার সেচ এবং স্মার্ট সেচ ব্যবস্থাপনা কৃষকদের পানি ব্যবহারকে আরো সুবিধাজনক করে তুলেছে। এগুলো সঠিক সময়ে ও পরিমাণে পানি সরবরাহ করতে সহায়তা করে। এতে করে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পায় এবং পানির অপচয়ও কম হয়। ফলে কৃষকরা কম খরচে বেশি ফলন পেতে পারে।
মাটি ও সারে বিজ্ঞানের প্রয়োগ:
মাটি ও সারের বিজ্ঞান কৃষিকাজে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মাটির উপাদান, তার গুণগত মান ও পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা অনুসারে সঠিক সার ব্যবহার করা ফসলের উৎপাদন বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। বর্তমানে বিভিন্ন বিজ্ঞানীরা মাটির ধরনের উপর ভিত্তি করে সঠিক সার এবং তার পরিমাণ নির্ধারণের জন্য গবেষণা করছে। তাদের এই উদ্ভাবনের ফলে মাটির উর্বরতা বজায় থাকে এবং ফসল ভালো হয়। এতে কৃষকরা বুঝতে পারে কখন ও কী ধরনের সার তাদের জমির জন্য উপকারী। এর মাধ্যমে মাটির গুনগত মান নিয়ন্ত্রণ ও মাটির ক্ষয়রোধ করা সহজ হয়।
ফসলের পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানের প্রয়োগ:
কৃষিকাজে ফসলের ক্ষতির অন্যতম কারণ হলো পোকামাকড়। আধুনিক কৃষিবিজ্ঞানে পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন পদ্ধতি উদ্ভাবিত হয়েছে। তাই এখন জীবাণু, কীটনাশক, বায়ো-কেমিক্যাল পদ্ধতি, এবং প্রাকৃতিক প্রতিরোধক ব্যবহার করে পোকামাকড়ের আক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। উদ্ভাবিত নতুন কীটনাশক এবং জৈব পদ্ধতির মাধ্যমে কৃষকরা কম মাত্রায় ক্ষতিকর রাসায়নিক ব্যবহার করে ফসলের উৎপাদন নিশ্চিত করতে পারে। এতে পরিবেশের ক্ষতিও কম হয়।
ফসলের রোগবালাই প্রতিরোধে বিজ্ঞানের অবদান:
কৃষিকাজে সফলতা অর্জনের কৃষকদের অন্যতম বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় ফসলের রোগবালাই। বিজ্ঞানীরা এখন বিভিন্ন ধরনের জীবাণু, ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি দ্বারা সৃষ্ট রোগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রতিকার উদ্ভাবন করেছেন। যেমন- ফসলের জন্য বিশেষ ধরনের জীবাণু বা ভাইরাস প্রতিরোধী জাতের উদ্ভাবন করা হয়েছে। আবার প্রাকৃতিক উপাদান দিয়েও রোগবালাইয়ের প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলা যায়। এর ফলে কৃষকরা ফসলের রোগবালাইয়ের আক্রমণ কমাতে সক্ষম হচ্ছে এবং উৎপাদন বাড়াছে।
জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং:
জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং হলো আধুনিক বিজ্ঞানের একটি উন্নত প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে উদ্ভিদের জেনেটিক গঠন পরিবর্তন করে তাদের উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো হয়। এর মাধ্যমে ফসলের রোগ, কীটপতঙ্গ ও পরিবেশগত সমস্যার বিরুদ্ধে সহনশীল নতুন জাতের ফসল উৎপাদন করা সম্ভব হয়। বর্তমানে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে পোকামাকড় বা রোগ প্রতিরোধী ধান, গম, ভুট্টা ইত্যাদি উদ্ভাবিত হয়েছে। এর ফলে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে এবং কৃষকদের আয়ও বেড়েছে।
খরা সহনশীল ফসলের উদ্ভাবন:
খরা সহনশীল ফসল উদ্ভাবনের কৃষিক্ষেত্রের অগ্রগতি হয়েছে অনেকাংশে। বিজ্ঞানীরা এমন ধান, গম ও অন্যান্য ফসলের জাত উদ্ভাবন করেছেন, যা কম পানি ও খরা সহ্য করেও টিকে থাকতে পারে। এই ফসলগুলো নির্দিষ্ট চাহিদার থেকে কম পানি ব্যবহার করেও ভালো ফলন দেয়। এর ফলে খরাপ্রবণ এলাকতেও কৃষকরা সহজেই ভালো ফসল পেতে পারে। ফলে এ ধরনের উদ্ভাবন গুলো খরাপ্রধান অঞ্চলের খাদ্য সংকটের সমাধানেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কাটাতে আধুনিক কৃষি:
দীর্ঘদিন যাবত জলবায়ু পরিবর্তন কৃষি খাতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে। উচ্চ তাপমাত্রা, অস্বাভাবিক বৃষ্টি ও খরা ফসলের উৎপাদন কমিয়ে দিচ্ছে। তবে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কাটাতে সাহায্য করছে। বর্তমানে উদ্ভাবিত বিভিন্ন খরা সহনশীল জাত, সঠিক সেচ ব্যবস্থা এবং সার ব্যবহারের মাত্রা নির্ধারণ ইত্যাদি কাজের মাধ্যমে কৃষকরা জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব থেকে ফসলকে রক্ষা করতে সক্ষম হচ্ছে দিন দিন।
পরিবেশবান্ধব কৃষি পদ্ধতির উদ্ভাবন:
মূলত পরিবেশের ক্ষতি না করেই ফসল উৎপাদন করাকেই পরিবেশবান্ধব কৃষি পদ্ধতি বলা হয়ে থাকে। আধুনিক কৃষির এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করে রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমানো হয়, এবং জৈব সারের ব্যবহার বাড়ানো হয়। কৃষকদের জন্য ফসলের জীববৈচিত্র সংরক্ষণ করা, প্রাকৃতিক প্রতিরোধকের মাধ্যমে ফসলের পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে ফসলের সুরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা ইত্যাদি বিষয়গুলো পরিবেশবান্ধব কৃষি পদ্ধতির উপাদান। এই পদ্ধতির গবেষণার ফলে কৃষির পরিবেশগত প্রভাব কমে এবং সুস্থ পরিবেশে কৃষি পরিচালনা সম্ভব হয়।
আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতির উদ্ভাবন:
আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতির উদ্ভাবনের ফলে বর্তমানে কৃষি কাজ আরো অনেক বেশি সহজ হয়েছে। কৃষি যন্ত্রপাতির আধুনিকায়নের ফলে বিশ্বব্যাপী কৃষিকাজ আরো গতিশীল এবং লাভজনক হয়ে উঠেছে। কৃষিকাজে উন্নত যন্ত্রপাতি, যেমন- ট্র্যাক্টর, হারভেস্টার, প্ল্যানটার, সেচ যন্ত্র ইত্যাদি ব্যবহারের ফলে কাজের গতি কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই যন্ত্রপাতির মাধ্যমেই জমির কাজ যেমন চাষ, সার প্রয়োগ, পানি দেওয়া, ফসল কাটা ইত্যাদি দ্রুত এবং দক্ষভাবে করা যায়। এতে সময় ও শ্রমের অপচয় কম হয় এবং ফসলের উৎপাদনও বৃদ্ধি পায়।
বায়োফার্টিলাইজার উদ্ভাবন:
বায়োফার্টিলাইজার হলো এক ধরনের জৈব উপাদান যা মাটির জীবাণুর মাধ্যমে মাটির পুষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে। এটি রাসায়নিক সারের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আধুনিক বিজ্ঞানীরা এমন বায়োফার্টিলাইজার তৈরি করেছেন, যা মাটিতে নাইট্রোজেন, ফসফরাস এবং পটাশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো সরবরাহ করে। এর ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায় এবং ফসলের পুষ্টি নিশ্চিত হয়।
প্রাণী প্রজনন ও উন্নত গো-সম্পদ:
প্রাণী প্রজনন এবং উন্নত গো-সম্পদ ব্যবস্থাপনা কৃষি খাতের অপরিহার্য অংশ। বিজ্ঞানীরা উন্নত জাতের গবাদি পশু ও অন্যান্য প্রাণী প্রজনন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। ফলে কৃষকদের দুধ, মাংস ও অন্যান্য প্রাণীজ দ্রব্যের উৎপাদন বেড়েছে কয়েকগুণ। আধুনিকভাবে উদ্ভাবিত প্রজনন প্রযুক্তি, যেমন- টিস্যু কালচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পশুদের গুণগত মান উন্নত করা হয়। এর ফলে প্রাণীর উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
আধুনিক পদ্ধতিতে মৎস্য চাষ:
মৎস্য চাষ কৃষকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি ক্ষেত্র। বিশেষ করে জলাভূমি বা নদী তীরবর্তী অঞ্চলে কৃষকদের অন্যতম আয়ের উৎস হলো মৎস্য চাষ। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে মৎস্য চাষে ফিশ ফার্মিং, সেলফ-ওয়াটারিং সিস্টেম এবং আধুনিক পোনা চাষ পদ্ধতি উন্নত করা হয়েছে। এছাড়া জলজ কৃষিকাজে বিভিন্ন জলোজ ফসল চাষে আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করার মাধ্যমিক কৃষকরা অধিক লাভবান হচ্ছে।
জৈব কৃষির প্রচলন:
জৈব কৃষি হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে রাসায়নিক সারের পরিবর্তে প্রাকৃতিক উপাদান, যেমন- জৈব সার, কম্পোস্ট, গাছপালার সার ইত্যাদি ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতি পরিবেশের উপর কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলে না এবং মাটির উর্বরতা দীর্ঘ সময় ধরে বজায় রাখে। জৈব কৃষির মাধ্যমে উৎপাদিত ফসল স্বাস্থ্যকর এবং নিরাপদ হয়। ফলে সেগুলো বাজারচাহিদাও বেশি থাকে। এই পদ্ধতি কৃষকদের জন্য লাভজনক এবং পরিবেশের জন্যও উপকারী।
প্রযুক্তি ভিত্তিক কৃষির উদ্ভাবন (প্রেসিশন এগ্রিকালচার):
প্রেসিশন এগ্রিকালচার বা প্রযুক্তি ভিত্তিক কৃষির কৃষিকাজের একটি আধুনিক পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে কৃষিতে বিভিন্ন প্রযুক্তির ব্যবহার করে সঠিক সময়ে সঠিক পরিমাণে পানি, সার ও কীটনাশক প্রদান করা হয়। এই পদ্ধতিতে ড্রোন, স্যাটেলাইট, সেন্সর, এবং গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম ব্যবহৃত হয়, যা কৃষকের জন্য ফসলের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারে। এর ফলে উৎপাদন বৃদ্ধি পায়, খরচ কমে এবং পরিবেশও সুরক্ষিত থাকে। কৃষকরাও কম পরিশ্রমে বেশি ফলন পেতে সক্ষম হয়। যদিও বাংলাদেশে এখনো পর্যন্ত এই পদ্ধতি কার্যকরভাবে প্রয়োগ করা হয়নি। তবে বিভিন্ন উন্নত রাষ্ট্রগুলোতে কৃষিক্ষেত্রে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
পোস্ট হারভেস্ট টেকনোলজি:
পোস্ট হারভেস্ট টেকনোলজি হলো ফসল কাটার পর তার সঠিক সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ এবং বাজারজাতকরণের বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ফসলের নষ্ট হওয়ার হার কমানো সহজ হয়। ফলে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ফসল দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করতে পারে। পোস্ট হারভেস্ট টেকনোলজিতে সঠিক তাপমাত্রায় স্টোরেজ, প্যাকেজিং এবং হালকা প্রক্রিয়াকরণ পদ্ধতির মাধ্যমে খাদ্যশস্যের গুণগত মান বজায় থাকে এবং এটি বাজারে ভালো দামে বিক্রি হতে পারে।
আরও পড়তে:
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা ১৫ পয়েন্ট
স্বপ্নের মেট্রোরেল রচনা (JSC, SSC, HSC)
স্বদেশপ্রেম রচনা ২০ পয়েন্ট (JSC, SSC, HSC)
অধ্যবসায় রচনা ১৫ পয়েন্ট (JSC, SSC, HSC)
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচনা ১৭ পয়েন্ট
আপনার ভালোবাসার মানুষকে স্ট্যাটাস দিতে নিচের লিংকে চাপ দিন:
সেরা ভালোবাসার স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, উক্তি, কবিতা ও ছন্দ
উপসংহার:
কৃষির উন্নয়নে আধুনিক বিজ্ঞান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আমাদের দেশের সাধারণ কৃষকদের মাঝে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ও উদ্ভাবিত শস্যের জাতগুলো ব্যবহারের প্রচার-প্রচারণা করতে হবে। এতে করে বাংলাদেশের কৃষিখাত আরো বেশি উন্নতির দিকে ত্বরান্বিত হবে।