নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি ও ক্যাপশন

আজ আমরা নিয়ে এসেছি নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি ও ক্যাপশন। আমরা অনেকেই মাঝে মাঝে নীরব থাকতে পছন্দ করি। সেটা হতে পারে আমাদের মনের দুঃখ অথবা বেদনার কারণে। এর জন্য অনেকেই ইন্টারনেটে নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি ও ক্যাপশন পাওয়ার জন্য অনুসন্ধান করি। তারা চায় তাদের নীরবতাকে ভাষায় প্রকাশ করতে। তাই আপনি হয়তো চাচ্ছেন আপনার নীরবতা টা ভেঙে কিছু কথা সবার সাথে শেয়ার করতে। তাই আজকের পোষ্টে আমরা উল্লেখ করেছি নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি ও ক্যাপশন

আমাদের মধ্যে অনেকেই নিরব থাকা পছন্দ করেন। আসলে নিরবতা মানে চুপ থাকা নয়। নিরবতা মানে অনেক প্রশ্নের একটাই উত্তর। আর আমরা জানি একটা প্রচলিত প্রবাদ আছে তা হলো- নিরবতা সম্মতির লক্ষন।

নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাস

নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাস

নীরবতা বা চুপ থাকা নিয়ে স্ট্যাটাস দেয়া হলো নিচে। আমাদের মধ্যে অনেকেই নিরব থাকা পছন্দ করেন। আসলে নিরবতা মানে চুপ থাকা নয়। নিরবতা মানে অনেক প্রশ্নের একটাই উত্তর। একজন মানুষের নিরবতার অনেক কারণ থাকতে পারে। তবে বেশীর ভাগ মানুষ নীরব হয়ে তখনই যখন যে খুব বড় কোন আঘাত পায় মনে। অনেক কষ্ট মনে জমা থাকে, কিন্তু কাউকে বলার মত পরিস্থিতি থাকে না। শুধু এই কারনেই মানুষ নীরব হয়ে যায় না, নীরবতার আরো অনেক কারণ থাকে।

চলুন তাহলে নিচের নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাসগুলো পড়ে দেখি কি সেই কারণগুলি।

এমন নয় যে জ্ঞানী ব্যক্তি কথা বলতে জানেন না, তিনি নীরব থাকেন কারণ তিনি জানেন কোথায় কথা বলতে হবে।

যদি বলার মতো সুন্দর কিছু না থাকে, তাহলে চুপ থাকাই সবচেয়ে ভালো বিকল্প।

নীরবতা অনেক কথাই বলে, সেই কথা কান দিয়ে নয় মন দিয়ে শুনতে হয়।

আমাদের জীবনের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ কথোপকথন নীরবে ঘটে।

সমাজ যেখানে নীরব থাকা উচিত সেখানে কথা বলে এবং যেখানে কথা বলার প্রয়োজন সেখানে নীরব থাকে।

সব কথার জবাব দিতে নেই। সম্মান বাঁচাতে কখনো কখনো নীরবও থাকতে হয়।

জ্ঞানী লোকেরা সবসময় চুপ থাকে না, কিন্তু তারা জানে কখন চুপ থাকতে হবে।

নীরবতা কথা বলে যখন শব্দ নিজের থেকে চুপ হয়ে যায়।

নীরবতাকে নিজের দুর্বলতা নয় নিজের শক্তি বানিয়ে ফেলো। -সংগৃহীত

কথা বললেই মিথ্যা বলার সুযোগ থাকে বেশি। অথচ নীরব থাকলে অপ্রত্যাশিত ভাবে সত্যি ফুটে ওঠে। -সংগৃহীত

জীবনের গভীরতম অনুভূতি গুলো প্রায়ই নীরবে প্রকাশ করা হয়। -সংগৃহীত

নীরবতা সম্মতির লক্ষণ। -প্রবাদ

তোমার নীরবতা কখনোই তোমাকে রক্ষা করতে পারবে না, বরং নীরবতা ভেঙে নিজের জন্য কথা বলা শিখতে হবে, নয়তো সকলের পিছে থেকে যাবে।

নীরবতা হল একজন ব্যক্তির সত্যিকারের বন্ধু, কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নীরবতাই তাকে সমস্ত অবাঞ্ছিত কষ্ট থেকে রক্ষা করে থাকে, মানুষ নীরবতার মধ্যেই প্রশান্তি খুঁজে পায়।

যে তোমার নীরবতাকে বুঝতে পারে না, সে হয়তো তোমার শব্দকেও সঠিকভাবে বুঝতে পারবে না।

নীরবতা তখনই কথা বলে যখন ভাষা মনের অবস্থা প্রকাশ করতে পারে না।

নীরবতা হল এক মহা শক্তির আধার।

যখন কোনো সত্য নীরবতার মধ্য দিয়ে প্রতিস্থাপিত করা হয়, তখন সেই নীরবতা হল একটি মিথ্যার সমান।

অনেক ক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তির নীরবতা তার ক্ষমতার সবচেয়ে বড় অস্ত্র হিসেবে কাজ করে।

নীরবতাই হল একজন প্রকৃত জ্ঞানী ব্যক্তির প্রত্যুত্তর।

ভাষা হয়তো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তোমার মনকে সন্তুষ্ট করতে পারে, তবে নীরবতাই পারে তোমার আত্মাকে প্রশান্ত করতে।

আরও পড়তে:

স্টাইলিশ ফেসবুক স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন

ভাগ্য নিয়ে উক্তি, বাণী, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন

মন খারাপের স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন

পরিস্থিতি নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি ও ক্যাপশন

হুমায়ুন আহমেদ এর উক্তি

হুমায়ুন ফরিদীর উক্তি

নীরবতা নিয়ে উক্তি

পৃথিবীতে কমিউনিকেশনের যত ভাষা আছে সব ভাষার উপরে হল নীরবতার ভাষা। নীরবতা ক্ষেত্র বিশেষে আলাদা আলাদা ভূমিকা পালন করে। কখনো দারুন প্রতিবাদ, কখনো সম্মতি , কখনো উপেক্ষা ইত্যাদি নানা অর্থকে প্রকাশ করে নীরবতা । কাজেই শাব্দিক শিল্প , চিত্র, সংগীত কিংবা মিশ্র শিল্প মাধ্যম গুলি এই নীরবতাকে শিল্পের মর্যাদা দিয়েছে। আসুন আজ জেনে নিই নীরবতা নিয়ে উক্তিগুলি।

নীরবতা একটি উপহার। এর সারমর্মকে মূল্য দিতে শিখুন।

না বুঝে কথা বলার চেয়ে বিষয় বুঝে শান্ত ভাবে কথা বলা ভালো।

কখনও কখনও নীরবতাকে কথা বলতে দেওয়া ভালো।

যখন কষ্টটা সীমা ছাড়িয়ে যায় তখন মানুষ কাঁদে না চুপ করে যায়।

নীরবতা মুখ থেকে নয় মন থেকে প্রয়োজন।

যে কলসি অর্ধেক পূর্ণ তাতে বেশী আওয়াজ হয়। কিন্তু যে কলসি সম্পূর্ণ পূর্ণ তাতে কিন্তু আওয়াজ হয় না।

চুপ থাকতে শিখুন! দেখবেন যে আপনার সাথে একদিন খারাপ ব্যবহার করেছে, সেও একদিন আপনার পায়ে এসে পড়বে।

নীরবতা হল প্রকৃত জ্ঞানের সেরা উত্তর।

নীরবতা হল মহান শিক্ষক, এবং এর পাঠ শিখতে হলে আপনাকে অবশ্যই এর প্রতি মনোযোগ দিতে হবে।

কষ্টের পরিমাণ যখন বেশি হয়ে যায় তখন মানুষ কাঁদে না, চুপ থাকতে শিখে যায়।

তুমি যদি সঠিক হয় তাহলে তা প্রমাণ করার চেষ্টা করো না। চুপচাপ বসে থাকো। সময় সব জবাব দিয়ে দেবে।

উত্তেজনা কোন বিষয়ের সুষ্ঠু সমাধান নয়। নীরবতায় গভীর ভালোবাসার আসল বহিঃপ্রকাশ।

সুসময়ের নীরবতা হল সবচেয়ে কমান্ডিং অভিব্যক্তি।

একজন শান্ত মানুষের সংকল্পকে অবমূল্যায়ন করবেন না।

নীরবতা কথা বলে যখন শব্দ নিজের থেকে চুপ হয়ে যায়।

জীবনের তাড়া হুড়োতে, যখন আপনি অনুভব করতে শুরু করেন যে আপনি কোথাও হারিয়ে গেছেন, তখন কিছুক্ষণ শান্ত ভাবে বসে থাকলে আপনি আবার সঠিক পথে হাঁটা শুরু করতে পারেন।

কথা বলার জন্য যে শক্তি আর যোগ্যতার প্রয়োজন, চুপ থাকার জন্য তার চেয়ে অনেক বেশি শক্তি আর যোগ্যতার প্রয়োজন।

জীবনে যতো বড় হবে ততো বুঝতে পারবে যে, কোন কিছু নিয়ে তর্ক করার চেয়ে নীরব থাকাই শ্রেয়।

আপনি যা বলতে যাচ্ছেন তা যদি নীরবতার চেয়ে বেশী সুন্দর হয়, তবেই আপনার মুখ খুলুন।

একজন মূর্খ লোককে তার কথাবার্তা দ্বারা এবং একজন জ্ঞানী ব্যক্তিকে তার নীরবতার দ্বারা চেনা যায়।

জীবনের গভীরতম অনুভূতি গুলো প্রায়ই নীরবে প্রকাশ করা হয়।

সুন্দর জিনিস সম্পর্কে কথা বলা সুন্দর। তবে নীরবে তাদের দিকে তাকিয়ে থাকা আরও সুন্দর।

যেখানে সবাই নিজেকে জ্ঞানী মনে করে সেখানে শান্ত থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।

তোমার কণ্ঠ তোমার নাম বিশ্বকে জানিয়ে দেবে কিন্তু তোমার নীরবতা আর সংগ্রাম তোমাকে তোমার পরিচয় দেবে।

বেশী কথা বলা আমাদের চিন্তার পরিধিকে সীমিত করে। কিন্তু কম কথা বললে আমাদের চিন্তার পরিধি প্রসারিত হয়।

নীরবতা হল প্রকৃত বন্ধু যে কখনই বিশ্বাসঘাতকতা করে না।

এমন নয় যে জ্ঞানী ব্যক্তি কথা বলতে জানেন না, তিনি নীরব থাকেন কারণ তিনি জানেন কোথায় কথা বলতে হবে।

ভগবানও আমাদের অনেক কথা শোনার উপদেশ দেন, তাই তিনি আমাদেরকে একটি মুখ ও দুটি কান দিয়েছেন।

যদি আরেকটু নীরবতা থাকতো, যদি আমরা সবাই চুপ থাকতাম, হয়তো আমরা কিছু বুঝতে পারতাম।

অজ্ঞের পক্ষে নীরবতাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম পন্থা। এটা যদি সবাই জানতো তাহলে কেউ অজ্ঞ হতো না।

যদি বলার মতো সুন্দর কিছু না থাকে, তাহলে চুপ থাকাই সবচেয়ে ভালো বিকল্প।

সব কথার জবাব দিতে নেই। সম্মান বাঁচাতে কখনো কখনো নীরবও থাকতে হয়।

জ্ঞানী লোকেরা সবসময় চুপ থাকে না, কিন্তু তারা জানে কখন চুপ থাকতে হবে।

আপনি যতো স্মার্ট হবেন, ততো কম কথা বলবেন।

কাউকে বোঝার জন্য তাকে প্রশ্ন করার চেয়ে চুপ করে তার কথা শোনা বেশি কাজের।

জ্ঞানীদের সমাবেশে নীরবতা অজ্ঞদের অলঙ্কার।

নীরবতা পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো চিৎকার যেটা বোঝার ক্ষমতা সবার থাকেনা।

অবিরত কথা বলা জ্ঞানকে সীমাবদ্ধ করে, কিন্তু অবিরাম শ্রবণ করলে জ্ঞানও বৃদ্ধি পায়।

চুপচাপ আপনার কাজ করতে থাকুন। কারণ খেলোয়াড়রা খেলার দিকে মনোনিবেশ করে বাইরে বসে থাকা দর্শকদের মন্তব্যে নয়।

অপরাধ না করেও যখন অপরাধী হয়ে যাবে, তখন চুপ থাকাটা সবচেয়ে ভালো। কারন চিৎকার করে কখনো নির্দোষ প্রমাণ করা যায় না।

নীরবতা অনেক কথাই বলে, সেই কথা কান দিয়ে নয় মন দিয়ে শুনতে হয়।

কম কথা বলুন এবং আপনার কাজে বেশি মনোযোগ দিন। কয়েকদিনের মধ্যেই চিনতে পারবেন নীরবতার শক্তি!

বাসা যেমন ঘুমন্ত পাখিদের আশ্রয় দেয়, একইভাবে নীরবতা আশ্রয় দেয় আপনার কথা বার্তাকে।

সফলতার পথে যাত্রা শুরু করার আগে আপনার ব্যাগে শান্তি এবং ধৈর্য রাখতে ভুলবেন না।

জ্ঞানীরা কম কথা বলে আর বোকারা কম শোনে।

নীরবতা আবশ্যক নয় বরং প্রয়োজনীয়।

নীরবতা রাগের সর্বোত্তম চিকিৎসা।

আপনি যতো বেশী শান্ত হবেন, ততো বেশী শুনতে পাবেন।

মুখ শান্ত কিন্তু মন বিচলিত, এই নীরবতা কাল্পনিক নীরবতা, বাস্তব নীরবতা নয়।

নীরব এবং নিরাপদ থাকুন। নীরবতা কখনই আপনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে না।

নীরবতা কখনও কখনও সেরা উত্তর।

আপনার কথার মানের দিকে মনোযোগ দিন, পরিমাণের দিকে নয়। কারণ অল্প কিছু বুদ্ধিমান কথাবার্তা লক্ষ লক্ষ শ্রোতাদের হাজার হাজার অশ্লীলতার চেয়েও বেশী আকর্ষণ করে।

অবজ্ঞা দেখানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হল নীরবতা!

শব্দ যেকোনো কিছুর মতোই কাঁপতে পারে, কিন্তু নীরবতা হৃদয় ভেঙে দেয়।

নীরবতা অবশ্যই মন থেকে হতে হবে, মুখ থেকে নয়।

নীরবতা এবং একাকীত্ব আত্মার সবচেয়ে সেরা বন্ধু।

অত্যাচারের বিরুদ্ধে নীরব থাকাই সবচেয়ে বড়ো অত্যাচার।

চুপ করে শোন, এর মধ্যে অনেক কিছু বলার আছে।

নিঃশব্দের ভাষা সবচেয়ে কার্যকরী ভাষা, কিন্তু খুব কম ব্যক্তি এটি ব্যবহার করে।

নীরবতা একজন ব্যক্তির দুর্বলতা নয়, এটি তার আভিজাত্য।

মহান একাকীত্ব ছাড়া কোনো গুরুতর কাজ সম্ভব নয়।

সবচেয়ে শক্তিশালী ও প্রভাবশালী অস্ত্র হল নীরবতা। তাই লাফিয়ে ঝাপিয়ে, ঝগড়া ঝাঁটি করেও যেখানে কাজ হয় না, সেখানে এই অস্ত্র খুব বেশী কাজ করে।

হাসতে পারা ও নীরব থাকা অন্যতম দুটি গুণ। হাসি দিয়ে যেমন যে কোনো সমস্যার মুখোমুখি হওয়া যায়, তেমনি নীরবতা দিয়েও অনেক সমস্যাকে এড়ানো যায়।

একজন শান্ত মানুষের কথা শোনার ইচ্ছা সেই ব্যক্তির মধ্যেও থাকে যে সবচেয়ে বেশী কথা বলে।

আপনার কথা আপনার বিজয় নিশ্চিত করে না, কিন্তু আপনার কাজ তা করে।

সমাজ যেখানে নীরব থাকা উচিত সেখানে কথা বলে এবং যেখানে কথা বলার প্রয়োজন সেখানে নীরব থাকে।

নীরবতা একজন ব্যক্তির সত্যিকারের বন্ধু, যে তাকে তার সমস্ত অবাঞ্ছিত কষ্ট থেকে রক্ষা করে।

যেখানে চিন্তাকে সম্মান করা হয় না এবং সত্যকে অপ্রীতিকর মনে হয়, সেখানে নীরব থাকুন।

জীবনে এমন কিছু মুহুর্ত আসে যখন নীরব থাকা ছাড়া আর কিছু করার থাকে না।

একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তি তার কথার চেয়ে তার কর্ম দ্বারা নিজেকে প্রমাণ করে।

নীরব ব্যক্তিকে কখনই বোকা ভাববেন না। সে শান্ত কারণ সে বুদ্ধিমান ।

মনের ভাব প্রকাশের জন্য সব সময় ভাষার প্রয়োজন হয় না, কিছুক্ষন নীরবতাতেই অনেক কিছু প্রকাশ হয়ে যায়! সেটা বুঝতে হলে সুন্দর একটা মনের দরকার!

আমাদের জীবনের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ কথোপকথন নীরবে ঘটে।

সেই ব্যক্তিই এই পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী ও সমৃদ্ধশালী ব্যক্তি, যে রাগ করলে নিজেকে চুপ করে রাখতে পারে।

নীরবতা নিয়ে ক্যাপশন

নীরবতা নিয়ে নিচে কিছু ক্যাপশন তুলে ধরা হল। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে চলুন পড়ে নেয়া যাক।

কথা বলার চেয়ে নীরবতা নিরাপদ। –এপিকটেটাস

নীরবতা অনন্তকালের মতো গভীর, বক্তৃতা সময়ের মতো অগভীর। –টমাস কার্লাইল

যে তোমার ভাষার প্রাধান্য দিতে পারে না নীরবতাই তার প্রতি সর্বোত্তম উত্তর। –সংগৃহীত

আপনি যা বলতে যাচ্ছেন তা নীরবতার চেয়ে সুন্দর হলেই মুখ খুলুন। –স্প্যানিশ প্রবাদ

নীরবতাও একটি কথোপকথন। –রমনা মহর্ষি

যখন শব্দগুলি অস্পষ্ট হয়ে যায়, আমি ফটোগ্রাফের সাথে ফোকাস করব। যখন ছবিগুলি অপর্যাপ্ত হয়ে যায়, আমি নীরবতায় সন্তুষ্ট থাকব। –আনসেল অ্যাডামস

যা কিছু তৈরি হয়েছে তা নীরবতা থেকে বেরিয়ে আসে। নীরবতার শূন্যতা থেকে চিন্তার উদ্ভব হয়। শব্দ শূন্যতা থেকে বেরিয়ে আসে। শূন্যতা থেকে তোমার নির্যাস ফুটে উঠেছে। সমস্ত সৃজনশীলতার জন্য কিছু স্থিরতা প্রয়োজন। –ওয়েইন ডায়ার

নীরবতা সুবর্ণ হয় যখন আপনি একটি ভাল উত্তর মনে করতে পারেন না। –মোহাম্মদ আলী

আমি শব্দের চেয়ে নৈঃশব্দের ভাষাকে বেশি বুঝতে চেষ্টা করি । কারণ মানুষ যতটা বলতে পারে , তার চেয়ে না বলা কথার পরিমান শতগুনে বেশি হয়ে থাকে। -কিশোর মজুমদার

তুমি নীরব মানে এই নয় তুমি নিষ্ক্রিয় । ঝড়ের আগে নিস্তব্ধতা ঝড়ের পূর্বাভাস দেয়। -ফেরদৌসি মঞ্জিরা

ছবি যেমন নীরব কবিতা, তেমনি নীরবতাও মুখর কবিতার জন্ম দিতে পারে। -কিশোর মজুমদার

তুমি মেঘের কাছে নীরবতা আশা করবে সে তোমায় কান্না উপহার দেবে । আর যদি গর্জন- মুখরতা চাও– সে তোমায় বজ্র- বিদ্যুৎ দেবে। তাই মুখরতা বা নীরবতা অন্যের কাছে চাইবে না , নিজের কাজে লাগাবে। -কিশোর মজুমদার

একদিন সব মুখরতাই নীরব হয়ে যাবে । তাই নীরবতাগুলোকে না জমিয়ে মুখর করে রেখে যাও তোমার কর্মের মাধ্যমে। -কিশোর মজুমদার

আরও পড়তে:

সফলতা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও গল্প

মানসিক চাপ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, কবিতা ও কিছু কথা

সমালোচনা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, কবিতা, ক্যাপশন ও কিছু কথা

মুখোশধারী মানুষ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা

হতাশা নিয়ে উক্তি, ইসলামিক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা

শেষ কথা

আজকের আমাদের পোষ্টটি ছিল নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি ও ক্যাপশন। নীরবতা মানে চুপ থাকা নয়। কিছুক্ষন নীরব থাকার অনেক অর্থ থাকে। কেউ খুব বেশী কষ্ট পেয়ে নীরব হয়ে আবার কেউ অতি আবেগ প্রকাশ করতে না পেরে নীরব হয়ে যায়। নীরবতার অনেক কারণ থাকে। তবে বেশীর ভাগ মানুষ নীরব থাকার কারণ হচ্ছে কষ্ট। যখন কেউ অনেক কষ্টে থাকার পরও নিজের জন্য কিছুই করতে পারে না বা কোন কিছু করার উপায় থাকে না তখন সে নীরব হয়ে যায়।

আমাদের সবার জীবনে কোন না কোন কষ্ট থাকে, আর সেই কষ্ট যদি সীমানা অতিক্রম করে, তখনই কেবল আমরা নীরব হয়ে যাই। অল্প কষ্টে কেউ নীরব থাকে না, অল্প কষ্ট পেলে মানুষ প্রতিবাদ করে বা কষ্টের কারণ খুঁজে তার সমাধান করার চেষ্টা করে। কিন্তু এই কষ্টের চাপ যদি অনেক বেশী হয়, যা তার পক্ষে ভার নেয়া সম্ভব হচ্ছে না, তখনই কেবল সে নীরব থেকে যায়। যা হোক আশা করি আমাদের এই লেখা আপনাদের ভালো লেগেছে। যদি সামান্য ভালো লেগে থাকে তাহলে দয়া করে আমাদের সাথেই থাকবেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

Scroll to Top